লালসালু

একাদশ- দ্বাদশ শ্রেণি - বাংলা - সাহিত্যপাঠ | | NCTB BOOK
Please, contribute by adding content to লালসালু.
Content

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

আমেনার
হাসুনির মা
রহিমার
জমিলার
জমিলার অবাধ্যতা
হাসুনির মায়ের উপস্থিতি
আওয়ালপুরে পীরের উপস্থিতি
রহিমার সন্তান কামনা
জমিলার অবাধ্যতা
হাসুনির মায়ের উপস্থিতি
আওয়ালপুরে পীরের উপস্থিতি
রহিমার সন্তান কামনা
তাহের ও কাদের
খালেক ও আক্কাস
রহিমা ও জমিলা
খালেক ও আমেনা
আওয়ালপুরের পীর
খালেক ব্যাপারী
জামিলা
আবদুল কাদের
সালু কাপড়ে আবৃত মাজারটির কথা
আমেনা বিবির প্রতি নির্মম আচরন
জমিরোকে বিবির করার উদ্দ্যশ্য
আত্মপরিচয়
ভারতে
নেপালে
থাইল্যান্ড
ইন্দোনেশিয়া
জমিলা
রহিমা
খ্যাংটা বুড়ি
হাসুনির মা
মতিগঞ্জ
আওয়ালপুর
গারো পাহাড়
নাসিরনগর
রহিমা
আমেনা বিবি
জমিলা
হাসুনির মা
ছুলুর বাপের জন্য
হাসুনির মার জন্য
দুদু মিঞার জন্য
খালেক বেপারির জন্য
মোদাব্বেরের
মজিদের
খালেক ব্যাপারীর
আক্কাসের
মজিদের ক্ষোভ
মজিদের হিংসা
মজিদের লালশা
মজিদের প্রতিশোধের নেশা
ধর্মীয় গোঁড়ামি বেশি
ধর্মীয় অনুশাসন কম
ধর্মের প্রভাব কম
ধর্মীয় অনুশাসন বেশি
কাহিনি নির্ভর উপন্যাস
ধর্মীয় অর্ধবিশ্বাস ভিত্তিক উপন্যাস
ধর্মন্ততার বিরুন্ধে প্রতিবাদ
চরিত্র নির্ভর উপন্যাস
কাঠের টুকরো
পাথরের টুকরো
বাঁশের টুকরো
এক টুকরো মাটি
মোদাচ্ছেদ পীরে মাজারের কথা
আওয়ালপুরে পীরের আগমনের কথা
আক্কাসের স্কুল স্থাপনের কথা
মহ্বতনগরে মজিদের আগমেনর কথা
কমরেড পাবলিশার্স
সাহিত্য প্রকাশ
আনন্দ পাবলিশার্স
সময় প্রকাশন
খালেক ব্যবসায়ী
ধলা মিয়া
মজিদ
মতলুব খাঁ
মজিদ, খালেক, ব্যাপারীকে
খালেক ব্যাপারী, দুদু মিঞাকে
মজিদ, দুদু মিঞাকে
দুদু মিঞা, খালেক ব্যাপারীকে
আঠারো শতকে
উনিশ শতকে
বিশ শতকে
সতেরো শতকে
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
সৈয়দ ওয়ালিউল্লাহ
প্যারীচাঁদ মিত্র
বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়
মাহমুদুল হক
সেলিনা হোসেন
রিজিয়া রহমান
শওকত আলী
ধৰ্ম-আশ্রিত
সমাজ-সমস্যামূলক
আঞ্চলিক
ঘটনানির্ভর
অজ্ঞতা
ধর্মীয় গোঁড়ামি
নারীবাদ
ইসলাম ধর্মের প্রসার
মনস্তাত্ত্বিক দ্বন্দ্ব
সমাজবাস্তবতা
অর্থনৈতিক শোষণ
ধর্মীয় কুসংস্কার
বহুবিবাহ প্রথা
অন্ধবিশ্বাস
ধর্মের নামে ব্যবসা
মজিদের ভাগ্যান্বেষণ
ধর্মশিক্ষা হ্রাস পাবে
মক্তব শিক্ষা ব্যাহত হবে
শিক্ষা অন্ধবিশ্বাস দূর করবে
মজিদের আধিপত্য কমে যাবে
ধর্মশিক্ষা হ্রাস পাবে
মক্তব শিক্ষা ব্যাহত হবে
শিক্ষা অন্ধবিশ্বাস দূর করবে
মজিদের আধিপত্য কমে যাবে
ব্যাপারীর অনুরোধে
নিজের ক্ষমতা বোঝাতে
ধলা মিয়ার অনুরোধে
প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য
অলৌকিক ক্ষমতাবলে
সবার সাথে ভালো ব্যবহার করে
অঢেল অর্থ প্রতিপত্তির জোরে
সকলকে অন্ধবিশ্বাসে আচ্ছন্ন করে
অলৌকিক ক্ষমতাবলে
সকলকে অন্ধ বিশ্বাসে আচ্ছন্ন করে।
ভালো ব্যবহার দ্বারা
কূটকৌশল দ্বারা
অস্তিত্ব সংকটের ভয়ে
পির দর্শনে
সমস্যার সমাধানে
মানত করতে
বাস্তবধর্মী চিন্তাচেতনা
আধিপত্য হারানোর ভয়
অনমনীয়তা ও হিংস্রতা
ধর্মবোধ ও ভাবগাম্ভীর্য
মজিদ খালেক ব্যাপারীর উদ্দেশ্য
তাহের-কাদেরের ভ্রাতৃত্ববোধ
জমিলা-রহিমার মনোকামনা
মতলুব খাঁ ও আওয়ালপুরের পীরের ইচ্ছা
মজিদের নিষ্ঠুর আচরণ
প্রাকৃতিক দুর্যোগের পূর্বাভাস
জমিলার বেপরোয়া আচরণ
মাজারের ঐশী শক্তির কল্পনা
স্বামীর ঘর,
স্বামীর ভালোবাসা
স্বামীর সুখ
স্বামীর আদেশ, আনুগত্য
ধর্মের জন্য
জীবিকার জন্য
কল্যাণের জন্য
সুবিধার জন্য
রহিমার মতো
জমিলার মতো
আমেনার মতো
হাসুনির মায়ের মতো
ধর্মীয় অনুশাসন বেশি
ধর্মীয় অনুশাসন বেশি
ধর্মের প্রভাব কম
ধর্মীয় গোঁড়ামি বেশি
মানুষহীন বলে
ধর্মহীন বলে
কর্মহীন বলে
শস্যহীন বলে
অতিসামান্য
যৎসামান্য
বেশি সামান্য
সামান্য
ঢেউ বা শব্দ হওয়ার ভয়ে
দক্ষ শিকারি বলে
ধানখেতে নৌকা চালানো অসুবিধার জন্য
সতর্কতার মার নেই বলে
খালেক ব্যাপারী
আওয়ালপুরের পীর
তাহের কাদের
মজিদ
নোয়াখালীবাসী
আওয়ালপুরবাসী
মতিগঞ্জবাসী
মহব্বতনগরবাসী
যাদের ধর্মের জ্ঞান নেই এমন ব্যক্তি
যাদের কোরআনের জ্ঞান নেই এমন ব্যক্তি
যাদের পড়াশুনার জ্ঞান নেই এমন ব্যক্তি
যাদের হাদিসের জ্ঞান নেই এমন ব্যক্তি
পীর সাহেব
আক্কাসের বাপ
সলেমনের বাপ
তাহের-কাদেরের বাপ
আওয়ালপুরে
গারো পাহাড়ে
নোয়াখালীতে
করিমগঞ্জে
উইটিবির মতো
মাছের পিঠের মতো
গারো পাহাড়ের মতো
দ্বিতীয়ার চাঁদের মতো
শান্ত
উগ্র
কর্কশ
গুরুগম্ভীর
তাহের-কাদেরের বাপকে
আক্কাসকে
দুদু মিঞাকে
ধলা মিঞাকে
সীমা লঙ্ঘন করায়
আদেশ অমান্য করায়
ঘরের কথা বাইরে বলায়
মজিদের বাড়িতে যাওয়ায়
মজিদের
মোদাব্বেরের
খালেক ব্যাপারীর
পীর সাহেবের
মজিদ
খালেক ব্যাপারী
বুড়ি
হাসুনির মা
অপমানিত হয়ে
শাস্তির ভয়ে
রাগে ও ক্ষোভে
জ্ঞানশূন্য হয়ে
মজিদের আগমন
সানু আবৃত মাজার
বুড়ো লোকটির অন্তর্ধান
আওয়ালপুরের পীরের মাহাত্ম্য
ধানের মৌসুমে
দুর্ভিক্ষের সময়
গায়েবি নির্দেশ পেলে
মুরিদদের আহ্বান পেলে
ইউনিয়ন বোর্ডের প্রেসিডেন্ট
মাজারের খাদেম
আওয়াল পুর গ্রামের মাতব্বর
মতিগঞ্জের চেয়ারম্যান
তাহের
মজিদ
মতলুব খাঁ
খালেক ব্যাপারী
আক্কাসের
আওয়ালপুরের পীরের
জমিলার
খালেক ব্যাপারীর
দ্বিতীয়ার চাঁদের মতো
কৃষ্ণপক্ষের চাঁদের মতো
ধনুকের মতো
বিদ্যুতের মতো
পূর্ব দিকে
পশ্চিম দিকে
উত্তর দিকে
দক্ষিণ দিকে
মাজারের অন্তঃসারশূন্যতা
গ্রামবাসীর পরিবর্তন
গ্রামবাসীর ধর্মমুখিতা
সাময়িক ক্ষোভ
সূর্য হেলে পড়লে
দুপুরের পূর্বে
সূর্য ডুবে গেলে
সূর্যোদয়ের সাথে সাথে
মতিগঞ্জে
করিমগঞ্জে
আউয়ালপুরে
সুনামগঞ্জে
জমিলার অবাধ্যতা
হাসুনির মায়ের উপস্থিতি
আওয়ালপুরে পীরের উপস্থিতি
রহিমার সন্তান কামনা
খালেক ব্যাপারী
সলেমনের বাপ
ধলা মিয়া
মোদাব্বের মিয়া
মজিদের
ধলা মিয়ার
আক্কাস মিয়ার
খালেক ব্যাপারীর
শুক্রবারে
শনিবারে
রবিবারে
সোমবারে
দুদু মিঞা
তাহেরার বাবা
খালেক ব্যাপারী
আমেনা বিবি
খালেক ব্যাপারী
মোবারক মিয়া
কালু মিয়া
মোদাব্বের মিয়া
খালেক ব্যাপারী
জমিলা
হাসুনির মা
মোদাচ্ছের পীর
ধর্মীয় ও আর্থিক প্রভাব
আর্থিক ও শারীরিক সক্ষমতা
আর্থিক ও সামাজিক প্রতিষ্ঠা
ধর্মীয় ও সামাজিক প্রতিপত্তি
মজিদ নিঃসন্তান বলে
মৃত লোকটি অচেনা বলে
তাহেরের বাপ অসহায় বলে
খালেক ব্যাপারী নিরুপায় বলে
আমেনার
হাসুনির মায়ের
ঢেঙা বুড়োর
খ্যাংটা বুড়ির
মতিগঞ্জে
গারো পাহাড়ে
ডোম পাড়ায়
আওয়ালপুরে
আমেনা বিবি
রহিমা
জমিলা
তানু বিবি
খালেক ব্যাপারী
তাহেরের বাপ
মজিদ
আওয়ালপুরের পীর
যারা আল্লাহর ওপর ভরসা রাখে না
যারা নাফরমানি করে
ক্ষেত্রের প্রান্তে জড়ো হওয়া লোকজন
মোদাচ্ছের পীরের মাজার বিশ্বাসী মানুষ
নাফরমানি করিও না
মুহূর্তের মধ্যে কেয়ামত হবে
খোদার উপর তোয়াক্কল রাখ
বিশ্বাসের পাথরে যেন খোদাই সে-চোখ
গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি
বৃষ্টিহীন অবস্থা
ভাদ্রের শেষ সময়
বাতাসহীন নিস্তব্ধ অবস্থা
মাজারের গঠন
মাজারের রহস্যময়তা
মজিদের ভণ্ডামি
জমিলার প্রতিবাদ
হাসুনির মা
রহিমা
আমেনা বিবি
খালেক ব্যাপারী
নিষ্ফলা জমি
উর্বরা জমি
ধানী জমি
নিরাক জমি
অনুচ্ছেদটির শূণ্যস্থান পূরণ করঃ

জসীমউদ্দিন পল্লিকবি হিসেবে সমাধিক পরিচিত । তাঁর নকসী কাথার মাঠ' কাব্যটি-(২১)- হয়েছে । তাঁর জনপ্রিয় ও অধিক সমাদৃত গ্রন্থ – (২২)- । সাহিত্য কৃতির স্বীকৃতি হিসেবে – (২৩) — তাঁকে সম্মানসূচক ডিলিট উপাধি প্রদান করে । তাঁর 'কবর' কবিতটি স্কুল পাঠ্যগ্রন্থে অন্তর্ভুক্ত হয় তাঁর - (২৪)। 

মেঘ বলে চৈত্রে যাবো
উদত্ত পৃথিবী
ধানখেত
ভাটির চিঠি
নিচের উদ্দীপকটি পড়ে প্রশ্নের উত্তর দাও :

প্রথম যখন হোসেন মিয়া কেতুপুরে এসেছিল পরনে একটা ছেঁড়া লুঙ্গি, মাথায় এক ঝাঁক রুক্ষ চুল— ঘষা দিলে গায়ে খড়ি উঠত । এখন সে অনেক সম্পদ ও প্রতিপত্তির মালিক ।

নিচের উদ্দীপকটি পড়ে প্রশ্নের উত্তর দাও :

ধূর্ত তুহিন সাধারণ মানুষের অশিক্ষা ও ধর্মভীতিকে কাজে লাগিয়ে এলাকাবাসীদের নিয়ন্ত্রণ করে এবং তাবিজ বিক্রি ও পানি পড়া দিয়ে অথ উপার্জন করে। তার স্ত্রী সহজ-সরল শোভা স্বামীর প্রতি বিশ্বাস, আস্থা ও নির্ভরতায় অন্ধ ।

উদ্দীপকটি পড়ে প্রশ্নের উত্তর দাও :

নিচু একটা জায়গা ভরাট করে গ্রামের ছেলেরা খেলার মাঠ বানাবে বলে চেয়ারম্যানকে প্রস্তাব করল। কিন্তু কিছুদিন পরে চেয়ারম্যান সাহেব সেখানে এক বিশাল মার্কেট তৈরি করল। 

নিচের উদ্দীপকটি পড়ে প্রশ্নের উত্তর দাও :

প্রাগপুর গ্রামে একজন খ্রিস্টান ধর্মযাজক এসে উপস্থিত হন। বিপদে- আপদে গ্রামের সাধারণ মানুষেরা তাঁর কাছে আসতে শুরু করলে গ্রামের পুরোহিত নিজের যশ নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা করতে লাগলেন। 

নিচের উদ্দীপকটি পড়ে প্রশ্নের উত্তর দাও :

হুমায়ুন সাহেবের ধন-সম্পত্তির অভাব নাই। সারা গ্রামে তার আধিপত্য। কিন্তু ইমাম সাহেবের নির্দেশ ছাড়া সে এক পাও চলতে পারে না।

নিচের উদ্দীপকটি পড়ে মতলুব সাহেব ধনী ও প্রভাবশালী লোক । গ্রাম্য বিচার, সালিশ তাকে কেন্দ্র করেই পরিচালিত হয়। প্রশ্নের উত্তর দাও :

মতলুব সাহেব ধনী ও প্রভাবশালী লোক । গ্রাম্য বিচার, সালিশ তাকে কেন্দ্র করেই পরিচালিত হয়। 

নিচের উদ্দীপকটি পড়ে প্রশ্নের উত্তর দাও :

ফকির মুন্সীর স্ত্রী মরিয়ম সহজ-সরল মেয়ে। স্বামীর প্রতি তার অগাধ- অটল বিশ্বাস। তার বিবেচনায় ফকির মুন্সী একজন কামেল ও পরহেজগার লোক। অথচ গ্রামের অশিক্ষিত সহজ-সরল মানুষের খোদাভীতিকে কাজে লাগিয়ে ফকির মুন্সী নানা ফতোয়া জারি করে সাধারণ মানুষকে ঠকায়।

নিচের উদ্দীপকটি পড়ে প্রশ্নের উত্তর দাও :

অন্ন চাই, প্রাণ চাই, আলো চাই, চাই মুক্ত বায়ু, চাই বল, চাই স্বাস্থ্য, আনন্দ-উজ্জ্বল পরমায়ু, সাহস বিস্তৃত বক্ষপট। এ দৈন্য-মাঝারে কবি, একবার নিয়ে এসো স্বর্গ হতে বিশ্বাসের ছবি৷

নিচের উদ্দীপকটি পড়ে প্রশ্নের উত্তর দাও :

অন্ন চাই, প্রাণ চাই, আলো চাই, চাই মুক্ত বায়ু, চাই বল, চাই স্বাস্থ্য, আনন্দ-উজ্জ্বল পরমায়ু, সাহস বিস্তৃত বক্ষপট। এ দৈন্য-মাঝারে কবি, একবার নিয়ে এসো স্বর্গ হতে বিশ্বাসের ছবি৷

নিচের উদ্দীপকটি পড়ে প্রশ্নের উত্তর দাও :

ছনু মিয়া তার বড় পরিবারের ভরণপোষণ করতে না পেরে মিথ্যার আশ্রয় নেয়। একদিন রাতে সে তার বাড়ির সামনে একটি সাইনবোর্ড টাঙ্গায়। সেখানে লেখা থাকে যে, সে স্বপ্নে অলৌকিক ক্ষমতা পেয়েছে এবং এর দ্বারা যাবতীয় সমস্যার সমাধান করা হয়।

নিচের উদ্দীপকটি পড়ে প্রশ্নের উত্তর দাও :

করিম মুন্সীর স্ত্রী মোমেনা বেশ সহজ-সরল। স্বামীর প্রতি তার বিশ্বাস, আস্থা ও নির্ভরতা প্রবল । সাধারণ মানুষের সারল্য ও খোদাভীতিকে পুঁজি করে তার স্বামী তাবিজ বিক্রি করে এবং পানি পড়া দিয়ে অর্থ উপার্জন করে ।

নিচের উদ্দীপকটি পড়ে প্রশ্নের উত্তর দাও :

কিশোরগঞ্জ জেলায় ইদানীং এক নতুন পীরের আগমন ঘটেছে। উনি পূর্বে যত ভণ্ড পীরের আগমন ঘটেছে তাদেরকে ছাড়িয়ে গেছে। তাইতো দলে দলে গিয়ে এক পতাকার তলে ৫০,০০০ লোক সমবেত হয়েছে। উনি মাইক দিয়ে ঘোষণা করেন যার যত সমস্যা আছে উনার ফু-দ্বারা সব ভালো হয়ে যাবে। সবাইকে মাইক দিয়ে পির সাহেব বলেন, মাইকের আওয়াজ যে পর্যন্ত যাবে সে পর্যন্ত বোতলের তেল ও বোতলের পানি পড়া এক ফুঁয়ে কাজ হবে যাবে। 

নিচের উদ্দীপকটি পড়ে প্রশ্নের উত্তর দাও :

সালেহার ক'দিন ধরে জ্বর। জ্বর থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য সে পীরের শরণাপন্ন হয়— পানিপড়ার আশায়। তার বিশ্বাস পীরসাহেবের পড়াপানি খেলে অলৌকিক শক্তির কারণে তার জ্বর ভালো হয়ে যাবে।

নিচের উদ্দীপকটি পড়ে প্রশ্নের উত্তর দাও :

করিমন বাতের ব্যথায় জর্জরিত। ছোট ছেলে কাদেরকে পাশের গ্রামের পিরের কাছে পাঠায় পানিপড়া আনতে। লোক-বিশ্বাস কামেল পিরের পানিপড়ায় সর্বরোগের অবসান ঘটে।

উদ্দীপকটি পড়ে প্রশ্নের উত্তর দাও :

নয়নপুর গ্রামবাসীকে গণশিক্ষা দেওয়ার জন্য জামাল সকলকে একত্রিত করে। কিন্তু গ্রামের মোড়ল আবেদ আলী তার শোষণ অব্যাহত রাখার স্বার্থে তাকে বাধা দেয়। এভাবে গ্রামে গণশিক্ষার উদ্যোগ বন্ধ হয়ে যায় ।

নিচের উদ্দীপকটি পড়ে প্রশ্নের উত্তর দাও :

জাহিদ শহর থেকে উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে গ্রামে ফিরে আসে এবং গ্রামের মানুষের জ্ঞানের সীমাবদ্ধতা দেখে ব্যথিত হয়। সে গ্রামে শিক্ষার _আলো জ্বালাতে একটি নৈশ বিদ্যালয় স্থাপনের সিদ্ধান্ত নেয়।  

নিচের উদ্দীপকটি পড়ে প্রশ্নের উত্তর দাও :

খেয়াঘাটের ইজারাদারদের প্রবল ষড়যন্ত্রের মুখে গ্রামে প্রভাবশালীদের পরামর্শে নদীতে সাঁকো তৈরির উদ্যোগ থামিয়ে দিতে বাধ্য হয় নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান সৌরভ।

নিচের উদ্দীপকটি পড়ে প্রশ্নের উত্তর দাও :

বেচারার একটা বেশ দুঃখ ছিল। ছেলেপুলে নেই। সৌদামিনীর স্বামী স্থির করল, আর একটি বিয়েই যুক্তিযুক্ত; অন্তত চেষ্টা করে দেখা যাক। বংশ তো গুম করে দেওয়া চলে না। 

নিচের উদ্দীপকটি পড়ে প্রশ্নের উত্তর দাও :

আমি পাইলাম, আমি ইহাকে পাইলাম। কাহাকে পাইলাম। এ যে দুর্লভ, এ যে মানবী, ইহার রহস্যের কী অন্ত আছে!

নিচের উদ্দীপকটি পড়ে প্রশ্নের উত্তর দাও :

জালালের দুই বউয়ের মধ্যে মিমি ছোট। বয়স অল্প হওয়ার কারণে সংসার সম্পর্কে তার কোনো ধারণা নেই। হেসে-খেলে দিন কাটে তার। সুযোগ ফেলেই সমবয়সী মেয়েদের সাথে গল্প-গুজবে মেতে ওঠে সে। 

নিচের উদ্দীপকটি পড়ে প্রশ্নের উত্তর দাও :

তাহেরার বিয়ে হলো তার চেয়ে কয়েকগুণ বেশি বয়সী হামিদ আলীর সাথে। বিয়ের আগে পাত্রী দেখতে এলে হামিদ আলীকে তাহেরা ভেবেছিল সে তার হবু শ্বশুর।

Promotion